কর্মসংস্থান সংক্রান্ত জিজ্ঞাসা
একটি মানসম্মত কর্মসংস্থান চুক্তিতে মজুরি/বেতন কাঠামো, কাজের সময়, ওভারটাইম ভাতা, ভ্রমণের ব্যয়, চিকিৎসা সুবিধা, খাবার ও আবাসন সুবিধা, সাপ্তাহিক ও বাৎসরিক ছুটি এবং অন্যান্য কাজের শর্তাদি ইংরেজিতে লিখিত থাকবে।
সাধারণত ১ থেকে ৩ বছরের হয় এবং এটি নবায়নযোগ্য।
বাংলাদেশের নারী কর্মীরা সাধারণত সেইসব দেশে চাকরির জন্য যেতে পারছেন, যেসব দেশের সাথে বাংলাদেশ সরকারের চুক্তি স্বাক্ষর করা আছে। বর্তমানে বিশ্বের অন্যান্য অনেক দেশেও বাংলাদেশের নারী কর্মীরা যাচ্ছেন যাদের সাথে বাংলাদেশ সরকারের এখন পর্যন্ত কোন চুক্তিপত্র স্বাক্ষরিত
হয়নি। প্রধানত সৌদি আরব, সংযুক্ত আরব আমিরাত, ওমান, কাতার ও কুয়েতে নারী কর্মীগণ বেশি যাচ্ছেন।
সাধারণত প্রবাসে যাওয়ার পরে ওয়ার্ক পারমিট/ইকামা (আকামা) পাবেন। আবার, ক্ষেত্রবিশেষে প্রবাসে যাওয়ার আগেই আপনি তা পেয়ে যেতে পারেন।
এটি নির্ভর করে আপনার নিয়োগকর্তা ও কর্মসংস্থান চুক্তির উপর।
বিমানবন্দরে কোন সমস্যার সম্মুখীন হলে বিমানবন্দরে অবস্থিত প্রবাসী কল্যাণ ডেস্ক অথবা এপিবিএন (আর্মড পুলিশ ব্যাটালিয়ন )-এর সাহায্য নিতে পারেন।
বিদেশ থাকাকালীন দরকারী তথ্য
• ডাক্তারের প্রেসক্রিপশন উল্লেখিত প্রয়োজনীয় ঔষধ
• কাস্টমসে উল্লেখিত ইলেক্ট্রনিকস পণ্য
• কাস্টমস দ্বারা অনুমোদিত খাবার সামগ্রী
• প্রয়োজনীয় পোশাকসহ বিদেশে ভ্রমণকারী ৬৫ কেজি পর্যন্ত ব্যাগ বহন করতে পারবেন।
এছাড়া
বই, ব্যাক্তিগত জিনিসপত্র ও পোশাক বহনে আরও ৩৫ কেজি সাথে যোগ করতে পারবেন।
বাংলাদেশ দূতাবাসে যোগাযোগ করে আপনি বিদেশে থাকাকালীন সময়ে আপনার পাসপোর্ট নবায়ন অথবা নতুন পাসপোর্টের জন্য আবেদন করতে পারবেন।
প্রথমত, হারানো পাসপোর্টের অফিসিয়াল রিপোর্ট নিকটস্থ থানায় দাখিল করুন। প্রয়োজনীয় কাগজপত্রসহ নিকটস্থ বাংলাদেশের দূতাবাস অথবা কনস্যুলেটে যোগাযোগ করুন।
সাধারণত চুক্তির মেয়াদ শেষ হবার আগে চুক্তিবদ্ধ চাকরি পরিবর্তন করতে পারবেন না। চুক্তির মেয়াদ শেষ হবার পর পারবেন। তবে কখনো কখনো মেয়াদ শেষ হবার আগে চুক্তিবদ্ধ চাকরি পরিবর্তন করা নিয়োগকর্তার উপর নির্ভর করে।